টিপস

অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার আবেদন পদ্ধতি ২০২৩

বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার ১৬ বছরের নারী এবং পুরুষদের কে ভোটার হওয়ার অধিকার দিয়েছেন। কিন্তু পূর্বে ১৮ বছর না হলে এই ভোটার অধিকার দেওয়া হতো না। যেহেতু সবকিছু আধুনিকায়ন হচ্ছে এবং গড় আয়ু কমে যাচ্ছে সেতু বছর কমিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। তবে যে সকল নারী পুরুষ ১৬ বছরে অবস্থান করছেন তারা অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজে নতুন ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন। আপনারা যারা এখন পর্যন্ত এই নিয়মটি জানেন না তাদের জন্য আমরা অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম ২০২৩ নিয়ে এসেছি।

আমরা সকলেই জানি বাংলাদেশের সকল নাগরিকের একমাত্র পরিচয় সনদপত্রের তার ভোটার আইডি কার্ড। আর এই ভোটার আইডি কার্ড কে জাতীয় পরিচয় পত্র বা NID CARD বলা হয়। সুতরাং ঐ ব্যক্তি যে বাংলাদেশের নাগরিক তার একটি প্রমাণ পত্র হচ্ছে এই  এনআইডি কার্ড। সুতরাং বাংলাদেশের নতুন নিয়ম অনুসারে ১৬ বছর হলে অবশ্যই প্রত্যেক নাগরিকেরই ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করা বাধ্যতামূলক। কিন্তু অনলাইনের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড কিভাবে পাওয়া যাবে তার সম্পূর্ণ বিস্তারিত তথ্য আমরা আপনাদেরকে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানিয়ে দিব। তাহলে এবার আমরা আপনাদের সামনে সম্পূর্ণ তথ্য তুলে ধরছি।

অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম

বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন অফিস কর্তৃক যে পরিচয় সনদপত্র সংগ্রহ করা হয় এবং এই পরিচয় সনদ পত্রের মাধ্যমে ভোটার অধিকার পাওয়া যায় তাকে ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র বলা হয়।

আর এই আইডি কার্ডটি বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন কাজে অফিশিয়াল, ব্যাংক এবং বিদেশ ভ্রমণ সরকারের সকল পর্যায়ের এনআইডি কার্ডের প্রয়োজন হয়। তাই প্রত্যেক নাগরিকের উচিত সঠিক সময় জাতীয় পরিচয় পত্র তৈরি করে নেয়া। বর্তমানে যেহেতু সবকিছু অনলাইনের মাধ্যমে সাধিত হচ্ছে সেহেতু আপনারা অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করতে পারবেন। আর যারা অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম জানতে চান তারা আমাদের সাথেই থাকুন।

নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট

অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য অবশ্যই কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ করে রাখতে হয়। নতুবা আপনারা এই ডকুমেন্ট বিহীন ভোটার আবেদন করতে পারবেন না। তাই আপনাদের কে অবশ্যই নতুন ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্ট সংগ্রহ করে আবেদন করার সময় সাথে রাখতে হবে।

এছাড়াও আপনাদেরকে ভোটার অধিকার পাওয়ার জন্য এবং ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার জন্য কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে সেগুলো হচ্ছে-

  • আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • পূর্বে জাতীয় পরিচয় পত্র জন্য আবেদন করেননি এমন ব্যক্তি হবে হতে হবে।
  • আপনার বয়স ১৬ বছর হতে হবে।

নতুন ভোটার হতে যা যা লাগে

নতুন ভোটার হতে যা যা লাগে তা হচ্ছে-

  • জন্ম নিবন্ধন পত্রের ফটোকপি ( যদি না থাকে তাহলে অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন করে নিতে হবে)।
  • নতুন ভোটার আইডি কার্ড আবেদনকারী বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা।
  • আবেদনকারীর পিতা এবং মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ( উভয় পাশ)।
  • আবেদনকারী যদি শিক্ষিত হয় তাহলে তার সর্বশেষ পাবলিক পরীক্ষার সার্টিফিকেটের সত্যায়িত ফটোকপি।
  • রক্তের গ্রুপ ( রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করার প্রমাণপত্র)।
  • বিদ্যুৎ বিল, পানির বিল এবং গ্যাস বিলের যেকোনো একটি ফটোকপি। ( প্রযোজ্য হলে ব্যবহৃত হবে)।
  • আবেদনকারীর যদি কোন সম্পত্তি থাকে অর্থাৎ যদি থাকে তাহলে সেই জমির কাগজপত্র ( প্রযোজ্য অনুসারে)।
  • আবেদনকারী যে এলাকায় থাকেন সে এলাকার চেয়ারম্যানের সত্যায়িত প্রত্যয়নপত্র।
  • পাসপোর্ট/ ড্রাইভিং লাইসেন্স/ টিন সার্টিফিকেট ( যদি থাকে তাহলে সাথে রাখতে হবে)।

নতুন জাতীয় পরিচয় পত্র ও ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া

অনলাইনের মাধ্যমে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদনকারীকে নতুন জাতীয় পরিচয় পত্র ও ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া সঠিকভাবে অনুসরণ করতে হবে। আপনারা যাতে এ প্রক্রিয়া সঠিকভাবে অনুসরণ করতে পারেন তার জন্য আমরা আপনাদেরকে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি নিম্নে দেখিয়ে দিচ্ছি-

অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন 

অনলাইনের মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার জন্য সবার আগে আপনাদেরকে আবেদন করতে হবে। আর এই আবেদন প্রক্রিয়া টি হচ্ছে-

ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন 

  • প্রথমে আপনাদের মোবাইল বা কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করে ব্রাউজারে যেতে হবে।
  •  ব্রাউজারের সার্চ অপশনে গিয়ে মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে ভিজিট করতে হবে services.nidw.gov.bd
  • এখন আপনারা ওয়েব পেজে একটি আবেদন করুন নামক বাটন পাবেন সেখানে প্রবেশ করতে হবে।

এইভাবে নতুন ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে এবং পরবর্তী ধাপগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করতে হবে। তবে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করার ক্ষেত্রে আপনারা নিজে সঠিকভাবে সকল তথ্য দিতে পারবেন এটি হচ্ছে আপনাদের মূল সুবিধা। আর এখানে যে তথ্য দিবেন ঠিক সে তথ্য আপনাদের এনআইডি কার্ডের আসবে। তাই তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সর্তকতা অবলম্বন করবেন, যাতে কোনো ভুল তথ্য না দেয়া হয়।

ভোটার আইডি কার্ডের জন্য একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন

ভোটার আইডি কার্ডের জন্য একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন

নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করুন নামক অপশনে ক্লিক করার পর আপনাদেরকে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। আর একাউন্ট সেটিং করার জন্য যা যা করতে হবে তা হচ্ছে-

  • আপনাদের পুরো নাম ইংরেজিতে লিখতে হবে। এই নাম লেখার ক্ষেত্রে ক্যাপিটাল লেটার ব্যবহার করবেন এবং অবশ্যই বানান সঠিক রাখবেন।
  • জন্মতারিখ দিতে হবে। ( এক্ষেত্রে আপনার জাতীয় জন্ম নিবন্ধন পত্রের তারিখ উল্লেখ করা থাকবে সেই তারিখ দিতে হবে)।
  • এরপর একটি ক্যাপচা কোড আসবে সেই কোডটি লিখে বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • এখন আপনাদেরকে পরবর্তী একটি ওয়েব পেজে নিয়ে আসবে সেই ভয় পেয়েছে মোবাইল নম্বর চাইবে। আপনার সচল মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
  • মোবাইল নম্বর দেয়ার পর আপনাদের মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন করার জন্যই মোবাইলে একটি ভেরিফিকেশন কোড আসবে সেই কোডটি দিয়ে দিতে হবে।
  • ভেরিফিকেশন কোড দেয়ার পর বহাল বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  • বহাল বাটনে ক্লিক করার পর আপনাদেরকে পরবর্তী ওয়েব পেজে নিয়ে যাবে সেখানে আপনাদের ইউজারনেম দিতে হবে। (ইউজারনেম দেয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই ইউনিক একটি ইউজারনেম দিতে হবে, যা আগে কেউ আপনার এই বিষয়টি ব্যবহার করেননি)।
  • এরপর আপনাদের একাউন্টের একটি পাসওয়ার্ড নির্ধারণ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনারা চাইলে এই প্রক্রিয়াটি অনুসরণ নাও করতে পারেন। তবে এই প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করলে আপনাদের সুরক্ষা হবে।

সুতরাং এভাবে আপনার একাউন্টে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।

ভোটার আইডি কার্ডের জন্য তথ্য প্রদান

নতুন ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার জন্য আপনাদেরকে এখন ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করতে হবে আর এই ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করার জন্য আপনারা আপনাদের একাউন্টে লগইন করে নিতে হবে।পূর্বে আপনাদেরকে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার প্রক্রিয়া দেখিয়েছি সেখানে আপনারা যেভাবে অ্যাকাউন্ট তৈরি করেছেন এবং ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড দিয়েছেন ঠিক সেভাবে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করে নিতে হবে।

  • আপনার একাউন্টে লগইন করার পর প্রোফাইল অপশনে যেতে হবে। উপরে ডানপাশে এডিট অপশন দেখা যাবে সেই অপশনে ক্লিক করতে হবে।
  • এরপর আপনাদের সামনে একটি ওয়েব পেজ চলে আসবে সেখানে ব্যক্তিগত তথ্য মধ্যে যত তথ্য চাইবে ঠিক সেই তথ্যগুলো আপনাদেরকে নির্ভুলভাবে প্রদান করতে হবে।
  • ব্যক্তিগত তথ্য দেয়া সম্পন্ন হয়ে গেলে অন্যান্য তথ্য বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে যেতে হবে।
  • অন্যান্য তথ্য যে সকল ইনফরমেশন চাওয়া হবে ঠিক সে সকল তথ্য গুলো আপনাদের কে সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
  • এরপর ঠিকানা বাটনে ক্লিক করতে হবে।
  •  ঠিকানা দেয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা গুরুত্বসহকারে সঠিক তথ্য দিবেন।

সুতরাং আপনাদের এভাবে আপনাদের ব্যক্তিগত তথ্যের অন্যান্য তথ্য এবং ঠিকানা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।

নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা দান

আপনারা যে ডকুমেন্ট অনুসারে তথ্য প্রদান করেছেন সেই ডকুমেন্টগুলো আপনাদেরকে জমা দিতে হবে। আপনারা যদি এই ডকুমেন্টগুলো জমা না দেন তাহলে আপনাদের তথ্যগুলোর সত্যতা প্রমাণ হবে না। তাই অবশ্যই আপনাদেরকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। আর তার জন্য আপনাদেরকে প্রোফাইলে যেতে হবে। এরপর আপনাদের প্রয়োজনীয় কাগজ গুলোর স্ক্যান কপি এবং আপনার ছবি আপলোড করে দিতে হবে।

যদি কোন কারণে মনে করেন যে আপনাদের তথ্য গুলো পুনরায় যাচাই করা প্রয়োজন সে ক্ষেত্রে আপনারা আবার যাচাই করে দিয়ে জমা দিতে পারেন। আর জমা দেয়ার পর অনলাইনে আবেদন এর ড্যাশবোর্ডে প্রবেশ করে আপনারা আবেদন ফরম টি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আবেদন ফরম টি ডাউনলোড করে নেয়ার পর অবশ্যই সেই ডাউনলোড কপি প্রিন্ট কপি করে নিতে হবে। আর এভাবেই আপনারা আপনাদের আবেদনটি প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারবেন।

ভেরিফিকেশন

আপনাদের আবেদনটি ভেরিফিকেশন করার জন্য উপজেলা নির্বাচন অফিস যাচাই করবে এবং তারা আপনার সাথে যাচাই কার্য প্রক্রিয়া চলমান রাখার জন্য যোগাযোগ করতে পারে।

বায়োমেট্রিক

আপনার সকল তথ্য যাচাই করার পর আপনাকে বায়োমেট্রিক কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য ডাকা হবে। আর এই বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া পরিচালনা করার জন্য আপনার আঙ্গুলের ছাপ তারা নিবে।

বায়োপিক

আপনার আঙ্গুলের ছাপ নেয়ার পর আপনার বায়োপিক নিবে। আরে সকল কার্যক্রম শেষ করার পর আপনারা জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করার নিয়ম

জাতীয় পরিচয় পত্র বা নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য আপনাদের সকল কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ার ১০-১৫ দিন পর তা সম্পন্ন করতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ড – জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করার উপায়

নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় প্রশ্ন উত্তর

১. নতুন ভোটার আইডি কার্ড কিভাবে পাবো?

উত্তরঃ নতুন ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার জন্য আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে নিজেরাই আবেদন করতে পারেন অথবা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে আবেদন করতে পারেন। তবে দ্রুত ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন।

২. আমি ২০০৭/২০০৮/২০০৯/২০১০সালে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু এখন পর্যন্ত ভোটার আইডি কার্ড পাইনি, তাহলে এখন আমার করনীয় কি?

উত্তরঃ এক্ষেত্রে উপজেলা/ থানা পর্যায়ের নির্বাচন অফিস থেকে আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারেন। যদি সেখানে না খুঁজে পান তাহলে অনলাইনের মাধ্যমে ইস্যু করার আবেদন করতে পারেন এবং পরবর্তী ধাপ গুলু অনুসরণ করতে পারেন।

৩. নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার ক্ষেত্রে নামের সাথে বিভিন্ন খেতাব বা পেশা সংযুক্ত করা যাবে কি?

উত্তরঃ ভোটার আইডি কার্ডে শুধুমাত্র আপনার নাম সংযুক্ত করা যাবে। কোন ধরনের খেতাব বা পেশা উপাধি ব্যবহার করা যাবে না।

৪. অনলাইনের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয় পত্র সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করার কতদিন পর জাতীয় পরিচয় পত্র পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে?

উত্তরঃ অনলাইনের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয় পত্র পাওয়ার জন্য আবেদন এর সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করার পর ১০-১৫ দিনের মধ্যে আপনার ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

৫. নতুন ভোটার আইডি কার্ড আবেদন করার সময় যে সকল প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট দিতে হবে সেগুলো কি অবশ্যই স্ক্যান করে নিতে হবে?

উত্তরঃ হ্যাঁ, নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করবেন তারা অবশ্যই তাদের সমস্ত কাগজপত্রের স্ক্যান কপি জমা দিতে হবে।

আপনারা যারা নতুন ভোটার আইডি কার্ড তৈরি করবেন তারা আশা করছি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম  জানতে পেরেছেন। আপনারা যদি আমাদের দেয়া তথ্য অনুসারে সকল প্রক্রিয়া সঠিকভাবে অনুসরণ করেন তাহলে আপনাদের নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য কোন ঝামেলায় পড়তে হবে না। তবে আপনারা যদি কেউ বুঝতে না পারেন বা আপনাদের যদি আরও কোন তথ্য জানার থাকে অথবা আপনারা যদি ভোটার আইডি কার্ড আবেদন করার সময় কোন সমস্যার সম্মুখীন হন তাহলে আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Back to top button